বাড়ির আঙ্গিনায় সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য বা সবজি বা ফলের চাহিদা মেটানোর জন্য আমরা অনেকেই বিভিন্ন ধরনের গাছ রোপন করে থাকি। অনেকে আবার শখের বসে বিভিন্ন ধরনের বাগান করেন। শখের বাগানে বিভিন্ন ব্যস্ততার কারণে সঠিকভাবে পানি দিতে পারেনা।যার ফলে গাছগুলো মারা যায় শখের বাগান এর একটি গাছ যেন পানির অভাবে মারা না যায়। সেই চিন্তা থেকেই ড্রিপ ইরিগেশন বিডি লিমিটেড নিয়ে আসছে আধুনিক সেচ প্রযুক্তি ড্রিপ ইরিগেশন সিস্টেম। জামালপুর জেলার ইসলামপুর উপজেলার লাউ দত্ত খামারবাড়ির ড্রিপ ইরিগেশন নিয়ে কথা বলছি। খামারবাড়ি টির ভিতরে রয়েছে অসংখ্য গাছ।
এর মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ফুল ফল সবজির গাছ।প্রায় 500 টির অধিক বিভিন্ন প্রকারের গাছ রয়েছে ফলে এই বিশাল সংখ্যক গাছে সেচ দেওয়া নিয়ে রয়েছে বিভিন্ন প্রকারের সমস্যা। এই অধিকসংখ্যক গাছে পানি দিতে গেলে অনেক সময়ের প্রয়োজন হয়। অনেক সময় গাছগুলো ঠিকঠাক ভাবে পানি না পাওয়ার কারণে মারা যায়। এক দুই জন লোকের পক্ষে এতগুলো গাছে পানি দেয়া সম্ভব হয়ে ওঠেনা।
এই খামারবাড়ির ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছেন ইঞ্জিনিয়ার টিটু দাস তিনি এই সমস্যার সমাধানের জন্য বিভিন্ন মাধ্যম খুঁজতে থাকেন। খোঁজার এক পর্যায়ে তিনি ড্রিপ ইরিগেশন বাংলাদেশ লিমিটেড নামক একটি ইরিগেশন কোম্পানি খুঁজে পান। এবং তাদের সাথে যোগাযোগ করেন। যোগাযোগের এক পর্যায়ে ইঞ্জিনিয়ার টিটু দাস তিনি ড্রিপ ইরিগেশন বিডি টিমের সাথে তার সমস্যার কথা বলেন।ড্রিপ ইরিগেশন বিডি টিমের সদস্যরা তার সমস্যাগুলো শুনে তার বাগানটি ভিজিট করতে চাইলেন। ড্রিপ ইরিগেশন বিডির টিম বাগাটি ভিজিট করে উন্নত সেচ পদ্ধতি সেটআপ সম্পর্কে আইডিয়া দেন।এবং খরচ সম্পর্কে একটি কোটেশন প্রদান করেন। সবকিছু পর্যালোচনা করে ইঞ্জিনিয়ার টিটু দাস ড্রিপ ইরিগেশন সেটাপ করার জন্য অর্ডার করেন। ওয়ার্ক অর্ডার পাওয়ার পরে
ড্রিপ ইরিগেশন বিডির টেকনিক্যাল টিম কাজটি শুরু করেন। এবং সম্পূর্ণ অটোমেটিক ভাবে যে সিস্টেমটি রয়েছে সেটিই সেটআপ করেন এবং সুন্দরভাবে কাজটি সমাপ্ত করেন। এখন এই বাগানটি সম্পূর্ণ অটোমেটিকভাবে ইরিগেশন এর কাজ হয়।